Thursday, June 15, 2023

How TO BECOME A FASHION DESIGNER

 






How TO BECOME A FASHION DESIGNER 

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়াটা খুব বেশি কঠিন না,যদি আপনি সঠিক নির্দেশনা পান। তবে সঠিক নির্দেশনার পাশাপাশি নিজেস্ব গুন আর দক্ষতা সবার কাছে পৌঁছানো।আপনি যদি সঠিক গাইডলাইন মেনে চলেন তাহলে এই ক্রিয়েটিভ পেশা দিয়ে মার্কেটকে হাতের মুঠোয় আনা খুব একটা কঠিন হবে না আপনার জন্য।


ফ্যাশন ডিজাইন কী:-

ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে এমন একটা শিল্প,যেখানে পোশাক প্রয়োগ করে।নান্দনিকতা ফুটিয়ে তোলা হয়,আবার সিরিয়াল/ধারাকে পোশাকে প্রতীকী ভাবে ফুটিয়ে তোলাও ফ্যাশন ডিজাইনারের অন্তর্ভুক্ত।


ফ্যাশন ডিজাইনারের কাজের ধরন:-

1/ পোশাকের ডিজাইন তৈরি করা

2/ কী ধরনের পোশাক তৈরিতে কী ধরনের কাপড় ব্যবহার করা হলে ভালো হবে সেটা ঠিক করা।

3/পোশাক কী ধরনের হবে সেটা  নির্ধারণ করা।

4/ পোশাকের রং কেমন হবে তা ঠিক করা।

5/পোশাকের আনুমানিক খরচ সহ বাজেট নির্ধারণ করতে হবে।

6/ নিত্য নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং সকল কাজের তদারকি করতে হবে।


ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স:-

সাধারণত 4 বছরের অনার্স বা ডিপ্লোমা বা কোর্স করলেই আপনি এই কাজের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।


ফ্যাশন ডিজাইনিং পড়ার খরচ:-

1/ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে পড়ার খরচ - 3 লাখ - 6 লাখ টাকা পর্যন্ত।

2/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে পড়ার খরচ - 2 লাখ - 3 লাখ পর্যন্ত


ফ্যাশন ডিজাইন পড়ার যোগ্যতা:-

কেউ ধাপে ধাপে ফ্যাশন ডিজাইনিং শেখে,কেউ বা আবার নিজের মতো করে কাজ করতে করতেই শিখে যায়।


UNDERGRADUATE PROGRAM জন্য যোগ্যতা:-

SSC এবং HSC উভয়ক্ষেত্রেই GPA 2.50(5.00 স্কেলে) থাকতে হবে।


GRADUATE PROGRAM জন্য যোগ্যতা:-

স্বীকৃতি প্রাপ্ত বিশবিদ্যালয় হলে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে 2.50(4.00 স্কেলে)।টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং MSC ফ্যাশন ডিজাইনে প্রাসঙ্গিক শাখার স্নাতক ডিগ্রি থাকা প্রয়োজন।


ফ্যাশন ডিজাইনারের  কয়েকটা গুরুত্তপূর্ণ বিষয়:-

1/ বেসিক জানুন সবার আগে -

সেলাই জানা হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইন শেখার প্রথম গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়।সাধারণত ফ্যাশন শব্দটা শুনলেই  পোশাকের ব্যাপারটা সাধরনত আগে আমাদের মাথায় আসে,আপনি সেলাই না জানলে কোনো লাভ নেই।এছাড়াও জুতো বা ব্যাগের উপর কারুকার্য করতে চাইলেও সেলাই জানতে হবে।

সেলাইয়ের পাশাপাশি কাপড়ের প্রকারভেদ,ধরন,এবং ব্যাবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।আরো জানতে হবে রঙের যাবতীয় খুঁটিনাটি।


2/ ট্রেন্ডের দিকে নজর রাখুন - 

ট্রেন্ড সম্পর্কে সর্বদা সজাগ থাকবেন।ফ্যাশনের বাজারে তুমুল প্রতিযোগিতা চলে,কারণ মানুষের পছন্দ - অপছন্দ ,রুচি খুব দ্রুত পরিবর্তন হয়।সেই অনুযায়ী কাজ করাটাও কঠিন।

আপনি 5 বছর আগের ফ্যাশন ট্রেন্ড নিয়ে বসে থাকলে বা কাজ করলে এখন হয়তো বাজার পাবে না,কিন্তু দেখা যাবে আরো 10 বছর পর আপনার সেই আইডিয়াটা কাজে আসবে।কাজেই ট্রেন্ড আর সময় দুটোর প্রতি সমান ভাবে মনোযোগ দিতে হবে।


3/ ছবি আকতে জানতে হবে:-

আপনার যদি আকার হাত না থাকে ,তাহলে এই পেশায় না আসাই ভালো হবে।এই পেশায় ছবি আকার দক্ষতা আর গ্রাফিক্স ডিজাইনের পারদর্শিতা অত্যন্ত জরুরি।

 গ্রাফিক্স ডিজাইনের টুলস গুলোর মধ্যে ADOBE IIIUSTRATOR,ADOBE PHOTOSHOP,AUTOCAD ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।


4/ মার্কেট সম্পর্কে জানুন:-

শুধু সেলাই ,রং,কাপড়,আর ডিজাইনের জ্ঞান থাকলেই হবে না।আপনাকে বাজেট ,মার্কেটিং এবং ডিস্টিবিউশিনের ব্যাপার গুলো মাথায় রাখতে হবে।


5/ সৃজনশীল হওয়া অত্যাবশ্যক:-

আপনি যদি সৃজনশীল ও চিন্তাশীল না হন তাহলে ডিজাইনে বৈচিত্র্য সৃষ্টি করতে পারবেন না।নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করার জন্যও অনেক পরিশ্রম করতে হবে। ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের জন্য প্যাশন  না থাকলে যতই শিখুন লাভ নেই কোন।ফ্যাশনকে ভালোবাসতেহবে,ক্রিয়েটিভ হতে হবে,রং নিয়ে খেলতে হবে, আঁকিবুকি করতে হবে অনেক তবেই একজন সফল ফ্যাশন ডিজাইনার হতে পারবেন।


আয়ের ধরন:-

ফ্যাশন ডিজাইন থেকে কিরকম আয় হতে পারে,সেটা বলা একটু মুশকিল ।যদি নিজের ফ্যাশন হাউজ তৈরি করেন,তাহলে শুরুতে হয়তো আয় কম হবে।কিন্তু মার্কেটটা দখলে আনতে পারলে অনেক টাকা প্রায় আয় করা সম্ভব।যদি ডিজাইনার হিসাবে যোগ দেন কোনো প্রতিষ্ঠানে তাহলে ফ্রেশার হিসাবে শুরুতে আনুমানিক 10-12 হাজার টাকা বেতন পেতে পারেন।আর যদি অন্য কোথাও কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে,তাহলে বেতন আরো বেশি পাবেন।


ফ্যাশন ডিজাইন পড়ার খরচ:-

আপনার সর্বনিম্ন 3 লাখ টাকা থেকে শুরু করে 6 লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে।

একাডেমিক ভিত্তিতে আপনাকে মোট 3-6 লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করার প্রয়োজন হবে।


ফ্যাশন ডিজাইন পড়ার যোগ্যতা:-

ফ্যাশন ডিজাইনার যোগ্যতার ক্রাইটেরিয়া UGও PG.


UNDERGRADUATE COURSE:-

• প্রার্থীদের 10+2 শ্রেণীর পাঠ শেষ করার সাথে সাথে ফ্যাশন ডিজাইন কোর্সের জন্য আবেদন করতে হবে।

• স্টুডেন্টদের অবশ্যই ভারতের যেকোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে তাদের 12 তম শ্রেণীর পরীক্ষার কম করে 50% নিয়ে পাশ করতে হবে।

• স্টুডেন্টদের এন্ট্রাস পরীক্ষা - UCEED,NID,DAT,NIFT এর পরীক্ষা গুলোতে পাশ করতে হবে।


POST GRADUATION COURCE:-

• PG কোর্সের জন্য আবেদনকারী স্টুডেন্টদের অবশ্যই ভারতের কোনো স্বীকৃত কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম পক্ষে 50% নম্বর রেখেও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পাস করতে হবে।

• NIT DAT,IIAD,CEED ও আরো অনেকের মতো এন্ট্রা্স পরীক্ষা পাশ করতে হবে।


ভারতের সেরা কয়েকটি ফ্যাশন ডিজাইনিং কলেজ বা ইনস্টিটিউট:-


1/NATIONAL INSTITUTE OF FASHION TECHNOLOGY

2/BHOG INSTITUTE OF ART AND DESIGNE

3/NATIONAL INSTITUTE OF DESIGNER

4/ SIMBAYOSIS INSTITUTE OF NATIONAL AND DESIGNE

5/ ARMI INSTITUTE OF FESHION AND DESIGNE

6/AMITI INSTITUTE OF FESHION TECHNOLOGY

7/ PURL ACADEMY

8/ INTERNATIONAL COLLEGE OF FESHION DESIGNE

9/MAIRER MIT INSTITUTE OF DESIGNE

10/ INTERNATIONAL INSTITUTE OF FESHION DESIGNE

11/ ARCH ACADEMY OF DESIGN

12/ WORLD INSTITUTE OF FESHION DESIGNE

13/ NATIONAL INSTITUTE OF FESHION TECHNOLOGY

14/ INTERNATIONAL INSTITUTE OF FESHION DESIGNE

15/TEKNIYA INSTITUTE OF ART DESIGN


OUR YOU-TUBE CHANEL : CLICK ON THE YOUTUBE CHANEL LINK

OUR FACEBOOK CHANEL - CLICK ON THE FACEBOOK CHANEL LINK

 
 

OUR WEBSITE PAGE LINK -  CLICK ON THE WEBSITE PAGE LINK


No comments:

Post a Comment

How to become a loco pilot

  How to become a loco pilot ভারতে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল ব্যবস্থা রয়েছে। লোকো পাইলটরা হলেন পেশাদার যারা ট্রেনের ইঞ্জিন রক্ষণাবেক্ষণ এব...